মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমাকে নিয়ে আলতাফ পারভেজ এর লেখা

Jumjournal
Last updated Aug 31st, 2021

1176

featured image

১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে শুরুতে ৮০ মেগাওয়েট করে বিদ্যুত উৎপাদিত হতো।

পরে দু’দফায় এর সামর্থ্য বাড়ানো হয়। বর্তমানে পাঁচটি ইউনিটে এখানে বর্ষা মৌসুমে উৎপাদন হয় ২৪৬ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুত।

গ্রীষ্ম-বর্ষা মিলে গড়ে যদি একশ’ মেগাওয়াট করেও বিদ্যুত উৎপাদন হয় তাহলে গত ৫৫ বছরে এখান থেকে বাংলাদেশ কী পরিমাণ বিদ্যুত পেয়েছে তার হিসাব পরিষ্কারভাবেই করা যায়।

কিন্তু যে হিসাবটা একেবারেই অস্পষ্ট তাহলো– এই বিদ্যুতকেন্দ্রের জলের নীচে ডুবে যাওয়া রাঙ্গামাটি শহরের অনতিদূরের মাওরুম গ্রামটির বুলু, মঞ্জু, সন্তু ও মিনুরা তাদেও প্রিয় ‘অনোমা কুঠির’টি হারিয়ে কী পেল?

M N Larma by Julian Bawm, Photo: Nantu Chakma

মঞ্জুরা একা নয়– এরকম আরও যেসব পাহাড়ি মানুষ সেদিন হাজার হাজার একর জমি হারালো তারাই বা কী পেল এবং কী পাচ্ছে? তাদের সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য সুরক্ষা ও অর্থনৈতিক মুক্তিতে পাকিস্তান ভেঙ্গে জন্ম নেয়া নতুন স্বাধীন রাষ্ট্রটিইবা কী ভূমিকা রাখতে পারলো?

কাপ্তাই জলবিদ্যুতের আলোতে বাংলাদেশের অনেক গ্রাম আলোকিত হয়েছে, হচ্ছে– দশকের পর দশক ধরে, কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রাম জুড়ে আজো কেন এত রাজনৈতিক অন্ধকার?

সদ্য স্বাধীন যেকোন দেশে সংবিধানসভাতেই রাষ্ট্রীয় স্বপ্নের বীজ রোপিত হয়।

বাংলাদেশের প্রথম গণপরিষদেও উপরে উল্লিখিত মাওরুম গ্রামের ‘অনোমা কুঠির’-এর মেজো ছেলে মঞ্জু তথা মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা তাঁদের কিছু স্বপ্নের কথাই তুলছিলেন বারেবারে।

কিন্তু সেসব কথা তুলতে যেয়ে তাঁকে গণপরিষদে এবং পরে দেশের প্রথম নির্বাচিত পার্লামেন্টের প্রায় প্রতি অধিবেশনে যেরূপ হেনস্থা হতে হতো সেই মানসিক লাঞ্চনার বিবরণ বাংলাদেশের আজকের প্রজন্ম কতটা জানে?

বাংলাদেশ ভূখন্ডের প্রায় এক দশমাংশ ঐ পাহাড়ি এলাকায় আজও যে অস্বাভাবিক অবস্থা– তার দায় রাজনৈতিকভাবে বাঙ্গালিদের কতটা এবং পাহাড়িদের কতটা সেটা বোঝাপড়ার জন্য যদি ১৯৭২-৭৩-৭৪ সালের পার্লামেন্টারি প্রসিডিংসগুলোর প্রতি আবার নজর ভুলানো হয় তাহলে বাংলাদেশ কি বিব্রত হবে?

এ পর্যায়ে আপাতদৃষ্টিতে অতিসাধারণ কিন্তু রাষ্ট্রনৈতিক দিক থেকে অতিগুরুত্বপূর্ণ এবং ব্যক্তিগত মানমর্যাদার জায়গা থেকে মর্মবিদারি একটা উদাহরণ দিচ্ছি।

ডেইটলাইন ৭ এপ্রিল ১৯৭৩ এবং ২ জুন ১৯৭৩।

বাংলাদেশে পার্লামেন্টের অধিবেশন শুরুর কালে কেন কোরাআন ও গীতার পাশাপাশি বাইবেল ও ত্রিপিটক পাঠ হবে না এই মর্মে উপরোক্ত দু’দিনই প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তরাঞ্চল থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা।

তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘পার্লামেন্ট যদি সমগ্র দেশের প্রতিনিধি হয়, তাহলে বাছাইকৃত ১-২টি ধর্মের প্রতি রাষ্ট্রের পক্ষপাত কতটা গ্রহণযোগ্য? যদি পাঠ করতেই হয়, পবিত্র কোরাআন ও গীতার পাশাপাশি অধিবেশনের শুরুতে বাইবেল ও ত্রিপিটক পাঠেরও যৌক্তিকতা রয়েছে কি না?’

বলাবাহুল্য, নবীন দেশে রাষ্ট্রের সঙ্গে ধর্মের সম্পর্ক কী হবে– সেই জায়গা থেকে লারমার প্রশ্নটির তাৎপর্য ছিল সুদূরপ্রসারী।

আর বাংলাদেশ রাষ্ট্রের তখনকার আইনমন্ত্রী শ্রী লারমার এই প্রশ্নের উত্তরে সেদিন বলেছিলেন, মূলত হিন্দুধর্ম এবং বৌদ্ধধর্মের কোন প্রভেদ নাই।

আর ত্রিপিটক পড়ার মতো কাউকে পাওয়াও যাচ্ছে না–সুতরাং আগামীতে লারমা নিজেই যেন অধিবেশনে ত্রিপিটক পাঠ করার প্রস্তুতি নিয়ে আসেন।

রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী স্তরে এইরূপ অসহিঞ্চু পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছিল এই স্বতন্ত্র বৌদ্ধ এমপিকে বহুবার।

এমনকি ৩১ বছর বয়সে গণপরিষদ সদস্য এবং ৩৪ বছর বয়সে দেশব্যাপী সুপরিচিত একজন স্বতন্ত্র পার্লামেন্টারিয়ান হওয়ার পরও সংসদে নাম বিকৃত করে বারবার ‘মানবেন্দ্র নাথ’ বলা হতো তাঁকে।

কিন্তু পরিণত ব্যক্তিত্বের অধিকারী এম এন লারমা রাজনৈতিকভাবেই এসব ‘সাংস্কৃতিক সংকট’ মোকাবেলা করতে চাইতেন!

যেমন ১৯৭২ সালের ২৫ অক্টোবরের পার্লামেন্টারি সংলাপের বিবরণীতে দেখতে পাচ্ছি, তিনি অধিবেশনে তাঁর নামের বিকৃত পাঠের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।

তাঁকে মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা বলার জন্য অনুরোধ করছেন।

বিস্মিত হতে হয়, জাতিগত বঞ্চনার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যুদ্ধের মধ্যদিয়ে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশ রাষ্ট্রের গণপরিষদে শ্রী লারমাকে সেদিন এভাবে আত্মসম্মানের জন্য লড়তে হচ্ছিলো একা একা– আর কোন পরিষদ সদস্যকে তাঁর পাশে দাঁড়াতে দেখা গেল না।

এটা অনেকেই জানি আমরা, বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নকালে এম এন লারমা গণপরিষদের একজন স্বতন্ত্র সদস্য হয়েও মহাকাব্যিক এক রাজনৈতিক লড়াই চালিয়েছিলেন।

যদিও তাঁর সেদিনকার সংগ্রামের মর্মমূলে ছিল পাহাড়ি জাতিসত্তাসমূহের অধিকারের প্রশ্ন– কিন্তু পার্লামেন্টারি প্রসিডিংসে দেখা যাচ্ছে, পুরো বাংলাদেশের মানুষের জন্যই মানবিক ও সামাজিক ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা দেয় এমন একটি সংবিধানের জন্য সর্বোচ্চ সংগ্রাম করেছিলেন তিনি। অবশ্যই এর শুরু হয়েছিল আপন জাতিসত্তার বেদনার কথা তুলে ধরার মধ্যদিয়ে।

১৯৭২ সালের ২৪ এপ্রিল বাংলাদেশের হবু সংবিধানে অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে গণপরিষদ সদস্য লারমার নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর একটি প্রতিনিধিদল খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির কাছে কিছু বক্তব্য তুলে ধরেছিলেন।

তখনকার প্রধানমন্ত্রীর কাছেও সেই বছরের ফেব্রুয়ারিতে ১৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি পাহাড়ী প্রতিনিধিদল একইরূপ বক্তব্য তুলে ধরেছিল।

যে বক্তব্যের মধ্যে মূলত ছিল পার্বত্যবাসীদের স্বাতন্ত্র্যের প্রতি সাংবিধানিক সুরক্ষার আর্জি– তথা একটা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার মাঝে পার্বত্য অঞ্চলের পৃথকত্বের স্বীকৃতি।

১৯৭২-এর ২৫ অক্টোবর এম এন লারমা এ বিষয়ে প্রথম গণপরিষদে দীর্ঘ বক্তব্য রাখেন।

তিনি স্পষ্টত জানতে চান, ‘পাকিস্তানের সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ যে অভিশপ্ত জীবন যাপন করেছিল, সেটাই কেন স্বাধীন বাংলাদেশের একাংশ হয়েও পার্বত্য চট্টগ্রামবাসী ভবিষ্যতেও করবে? তার পৃথক ইতিহাস ও পৃথক চাহিদার স্বীকৃতি কেন নতুন সংবিধানে থাকবে না?’

এইরূপ বক্তব্য রাখার সময় বারবারই তিনি টাঙ্গাইল থেকে নির্বাচিত একজন তরুণ সদস্য কর্তৃক বাধা পেয়েছেন।

গণপরিষদের প্রসিডিংসে তার সাক্ষ্য রয়েছে। পরিষদীয় বিতর্কে বাধা বা প্রতিবাদ বিশ্বব্যাপী নতুন নয় এবং অস্বাভাবিক বিষয়ও নয়।

কিন্তু বাংলাদেশ গণপরিষদের ঐ সময়কার বিতর্কে যা অস্বাভাবিক দেখা যাচ্ছে, তা হলো লারমাকে সাংস্কৃতিকভাবে আক্রমণ।

যেমন, ২৫ অক্টোবর (১৯৭২) লারমার উপরোক্ত বক্তব্যের মাঝেই ফরিদপুর অঞ্চলের একজন খ্যাতনামা নারী পরিষদ সদস্য আক্রমণ করে বলেন, সাড়ে সাতকোটি বাঙ্গালির সঙ্গে পাহাড়িদেরও খসড়া সংবিধানে যদি বাঙ্গালি বলা হয় সেটা তো অধিকতর মর্যাদাপূর্ণ!

উপজাতি হওয়ার চেয়ে জাতি হতে পারা তো অধিক সম্মানের!

বলাবাহুল্য, এরূপ একরোখা উগ্র জাতীয়তাবাদের ফল হয়েছিল এই যে, পাহাড়ি-বাঙ্গালি পারস্পরিক সম্মানজনক সহ-অবস্থানের স্থানে দীর্ঘমেয়াদে অনাস্থা, অবিশ্বাস এবং বৈরিতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

ভাবলেও বিস্মিত হতে হয়, পাকিস্তান শাসনামলে এম এন লারমা চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের ছাত্র থাকাকালে রাজনৈতিক কারণে আটক হলে তাঁর কারামুক্তির জন্য মূলত চেষ্টা ছিল বাঙ্গালি আইনজীবী লুৎফর হক মজুমদারের।

চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি-বাঙ্গালি সম্পর্কের এইরূপ স্বাভাবিক রাজনৈতিক সৌন্দর্যটি স্বাধীন দেশে আমরা নষ্ট করেছি পাহাড়িদের রাজনৈতিক দাবি-দাওয়াকে আধিপত্যের মনোভাব থেকে দেখতে গিয়ে।

১৯৭২-এ গণপরিষদের বিতর্ককালে ৩১ অক্টোবর যখন সংবিধানের ৬ নং অনুচ্ছেদের সংশোধনী প্রস্তাব উঠলো, ‘বাংলাদেশের নাগরিকরা বাঙ্গালি বলিয়া পরিচিত হইবেন’ (যা ছিল প্রথমে কেবল ‘বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আইনের দ্বারা নির্ধারিত ও নিয়ন্ত্রিত হইবে’)– তখন লারমা বলেছিলেন,

‘আমি যে অঞ্চল থেকে এসেছি, সেই পার্বত্য চট্টগ্রামের অধিবাসীরা যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশে বাস করে আসছে। বাংলা ভাষায় লেখাপড়া শিখে আসছি। বাংলাদেশের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কিন্তু আমি একজন চাকমা। আমার বাপ, দাদা, চৌদ্দ পুরুষ– কেউ বলে নাই, আমি বাঙ্গালি। আমি জানি না, আজ এই সংবিধান আমাদের কেন বাঙ্গালি বলে পরিচিত করাতে চায়।’

লারমাকে থামিয়ে তখন স্পিকার প্রশ্ন করেছিলেন : ‘আপনি কি বাঙ্গালি হতে চান না?’

উত্তরে লারমা বলেন, ‘মাননীয় স্পিকার সাহেব, আমাদিগকে বাঙালি জাতি বলে কখনো বলা হয় নাই। আমরা কোনদিনই নিজেদের বাঙ্গালি বলে মনে করি নাই…।’

বলাবাহুল্য, বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতার মুখে একজন স্বতন্ত্র সদস্যের উপরোক্ত আপত্তি ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর সংশোধনী প্রস্তাবটির পাস হওয়া থামাতে পারেনি।

লারমা শুধুই হাউস থেকে বের হয়ে গিয়েছিলেন মাত্র।

কিন্তু তারপরও তাঁকে উদ্দেশ্য করে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের একজন জ্যেষ্ঠ পরিষদ সদস্য (মন্ত্রী) বলে চলেছিলেন,

‘…বাঙাালি হিসেবে পরিচয় দিতে রাজী না হয়ে বাবু মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা পরিষদ কক্ষ ত্যাগ করেছেন।…তিনি যাঁদের প্রতিনিধিত্ব করেন, তাঁদের প্রস্তাব উত্থাপন না করে, বাঙ্গালি-পরিচয়ের প্রতিবাদে যাদের নাম করে এই পরিষদ কক্ষ পরিত্যাগ করে চলে গেছেন, তারা বাঙ্গালি জাতির অঙ্গ। পার্বত্য চট্টগ্রামে যে ৫ লক্ষ উপজাতি রয়েছে, তাঁরা বাঙ্গালি। তারা সাড়ে সাত কোটি বাঙ্গালির অঙ্গ…।’

আজ যখন বাংলাদেশের মানুষ জাতিসত্তার অধিকারহারা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়ে মিয়ানমারের বর্মনদের আধিপত্যবাদী মনোভাবের নিন্দা জানায় তখন স্বাভাবিকভাবেই ১৯৭২ সালের গণপরিষদের উপরোক্ত বিতর্ক– তথা বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদের গোড়ার কথা আমাদের খুব বিব্রতকর অবস্থায় ঠেলে দেয় বৈকি।

কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায়–বর্মা থেকে শ্রী লঙ্কা পর্যন্ত জাতি-সংঘাতের দ্রুত পরিবর্তনশীল বাস্তবতা থেকে আমরা কি ইতিবাচক কিছু শিখছি? বরং দেখা যাচ্ছে, পাহাড়িদের নিয়ে বাংলাদেশের মূলধারার রাজনীতি ও রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকদের জাতি-উপজাতিকেন্দ্রীক ঐ পুরানো টানাপোড়েন আজও বহাল তবিয়তে বিদ্যমান।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্প্রতি সেখানকার বিভাগীয় কমিশনার, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং পার্বত্য জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় অবাঙ্গালি জাতিসত্তাসমূহকে উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইত্যাদি হিসেবে উল্লেখের জন্য। আদিবাসী হিসেবে নয়।

বোঝা যাচ্ছে, ১৯৭২ সাল থেকে আমরা আজো বেশি দূর এগোতে পারি নি।

ইতিহাস চর্চা বাংলাদেশে রাজনীতির ভরকেন্দ্র হলেও তার উপর দাঁড়িয়ে সংশোধিত হতে রাজি নই আমরা।

মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ৩৪তম মৃত্যু বার্ষিকীতেও তাই আমরা অনুতপ্ত নই। তাঁকে জানানোর মতো আমাদের কাছে আজও কোন সুসংবাদ নেই।


তথ্যসূত্রঃ আলতাফ পারভেজ,  রাজনৈতিক ইতিহাসের একজন গবেষক।

জুমজার্নালে প্রকাশিত লেখাসমূহে তথ্যমূলক ভুল-ভ্রান্তি থেকে যেতে পারে অথবা যেকোন লেখার সাথে আপনার ভিন্নমত থাকতে পারে। আপনার মতামত এবং সঠিক তথ্য দিয়ে আপনিও লিখুন অথবা লেখা পাঠান। লেখা পাঠাতে কিংবা যেকোন ধরনের প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন - jumjournal@gmail.com এই ঠিকানায়।

আরও কিছু লেখা