icon

দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে ম্রো আর মারমা জনগোষ্ঠী

Jumjournal

Last updated Sep 1st, 2021 icon 1739

তারা কোথায় যাচ্ছে সঠিক জানা যায় নি। তবে নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ সবাই যে পালাচ্ছে নাকি বাড়ি ছাড়ছে নাকি অন্য কিছু তা জানতে নিচের ছবিটাও দেখতে হবে। এটা ৩ মার্চ ২০১৮ তারিখেরে চিত্র। থানচি উপজেলার বড় মডকেরও আরো উজানে।

এটুকু জানা গেছে তাঁরা পূর্ব দিকেই যাচ্ছে রংরাং নামক গহীন পাহাড়ের দিকে। যা তাদের গ্রাম থেকে প্রায় ৫-৬ ঘন্টার হাঁটা পথ। আরো জানা যায়, ঐ বড় পাহাড়ের ওপারেই বার্মা।

তবে সেটা চিন (খ্যাং) প্রদেশ নাকি আরাকান তা বলা দুস্কর। আপনাদের কাছে এটা সুখকর কিনা জানিনা তবে আমার কাছে এটা বড় অপ্রিয় খবর। আপনার নিজের অনুভূতি জানতে নিচের ভিডিওটি দেখুন-

আমাদের বাংলাদেশ তথা পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস, ঐতিহ্য, জনজাতি সম্পর্কিত যে কোনো বিচার সহ সাম্প্রতিক গোটা উপমহাদেশের জনজাতি বিষয়ক মিথস্ক্রিয়া ও নানান বৈষ্যম্যের রিপোর্টের আলোকে এটা অত্যন্ত উদ্বেগের ব্যাপার নয় কি?

আমার ব্যক্তিগত ক্ষুদ্রজ্ঞান ও ঐতিহাসিক বিচারে এরূপ দেশান্তরের ঘটনা নিম্নলিখিত কয়েকটি কারণে খুবই আশংকার প্রশ্ন উদ্রেক করে:

১। দীর্ঘকাল ব্যাপি ভারত-বাংলাদেশ-মায়ানমারের আভ্যন্তরীণ ও ভূ-রাজনীতিতে জাতিগত সহিংসতার অগণিত অভিযোগ ও প্রমাণ দৃশ্যমান। ব্রিটিশ উপনিবেশ উত্তর দেশভাগ, ধর্মীয় ও ভাষাগত জাতীয়তাবাদের উম্মেষের মাধ্যমে জাতিরাষ্ট্র গঠন হলেও এই তিন দেশেই ধর্মীয় ও জাতিগত হিংসা ও আক্রমণ কখনো বন্ধ হয়নি।

তবে মাঝে মাঝে কিছুটা স্তিমিত থেকেছে। বর্ণিত পরিস্থিতিতে সবচেয়ে ভয়াবহ হিংসা ও নিগ্রহের শিকার হয়ে চলেছে সমাজে প্রান্তিক মানুষজন।

বলার অপেক্ষা রাখেনা, আমাদের বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সমতলের সান্তাল, মান্ডি (গারো), কোচ, রাজবংশী, খাসিয়া, মনিপুরী, মুন্ডাসহ অন্যান্যদের কথা বাদ দিলে পার্বত্য চট্টগ্রামের ১১টি ছোট ছোট জনজাতিদের নিগ্রহের ইতিহাস কম বেশী সবার জানা।

সুতরাং এমন পরিস্থিতিতে দেশান্তরের এসব ঘটনা অবশ্যই ভিন্নমাত্রা উদ্বেগের কারন বৈকি?

ঘরগুলো ঠাঁই একাকী রয়ে যায়

২। কালে কালে পৃথিবীব্যাপি মানুষজন দেশান্তর হয়ে থাকে। এটা কি নতুন করে বলতে হবে যে, দেশান্তর দু-ভাবে হয়। এক – স্বেচ্ছায় ও দুই – জোর পূর্বক দেশান্তর। পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের বেলায় জোর পূর্বকটাই ঘটেছে অধিক।

ইদানীং শিক্ষিত ও যোগ্য হাতেগোনা কিছু পাহাড়ীর ইউরোপ-আমেরিকা-অষ্ট্রেলিয়ায় দেশান্তর করছে স্বেচ্ছায়। উন্নততর জীবন যাপনের আশায়।

ওটা নিয়ে কারো কোনো অনুযোগ-অভিযোগ নেই। ওসব ব্যতিরেকে গত শতকের ৫০ দশক থেকে শুরু করে পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ দেশান্তর হয়েছে নিরাপদ আবাসের আশায়।

জীবন সাজাতে নয়, আপন জীবন বাঁচাতে। তম্মধ্যে মোটা দাগে #বড়পরং এর ঘটনা অনেকের জানা।

কাপ্তাই বাঁধের ফলে সৃষ্ট মানবিক সংকটের ফলে লক্ষাধিক পাহাড়ীদের কান্নার অশ্রু নেমে গেছে রেংখ্যং, চেঙ্গী, কাসালং এর জলের সাথে মিশে কর্ণফুলী হয়ে বঙ্গোপসাগরে।

  অধিকাংশ ঘরহারা মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলো। ঐসময় সম্পদ-ভিটে হারা মানুষজন শুধু ভারতে পালিয়ে যায়নি, বার্মাতেও গেছে।

উল্লেখ্য, বাঁধের ভাটিতে গ্রাম হওয়া সত্বেও অনেকেই অজানা সংকটের আশংকায় ঐসময় তাদের পিতৃবাস ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলো।

এখানে বলা ভালো যে, যারা অজানা আশংকা থেকে দেশত্যাগ করে তাও আধুনিক রাজনৈতিক ভাষায় পরোক্ষ জোর-পূর্বক দেশান্তরের অভিধায় পড়ে।

প্রসংগত, ঐরূপ ভুক্তভোগীদের দলে আমার স্বর্গিয় নানুদের গোটা পরিবারও বার্মায় চলে গিয়েছিলো। আমার মা ও তাঁর ছোট একবোন অনেক দু:খের মধ্যেও এদেশেই রয়ে গিয়েছিলো।

বড় মামা, বড় ও মেঝ খালারা সহ সবাই যখন চলে যায় মা’দের সম্বল বলতে একমাত্র ছিলো স্রোতস্বীনি কর্ণফূলীর জল আর পাহাড়ের জুমের আবাদ। নানুরা আরাকান গিয়ে সিটোয়ে শহরে থিতু হবার চেষ্টা করেছিলো।

যে কারণেই হোক ঘটনাক্রমে নানুরা আবার ফিরে এসেছিলো কর্ণফূলীর বুকে। মানুষ অত্যন্ত নষ্টালজিক প্রাণিও বটে। সহজে জন্মস্থানের টান ছাড়তে পারেনা। নানুরা চলে আসার পর মারমাদের আরেক ওয়েব আরাকান যাবার রাস্তা ধরে ৬০ দশকের শেষের দিকে।

ঐ যে যাওয়া শুরু হলো, থেমে থেমে এখনো চলছে। তাদের ৯০%ই আর কখনো ফিরে আসেনি। তারা চলে যাবার পর অসংখ্য পরিবারে সামাজিক ও আত্নিকভাবে বিচ্ছিন্নতা দেখা দিয়েছিলো।

সম্পদ আর সম্পত্তি নিয়েও টুকটাক মতদ্বন্দ্ব তৈরী হয়েছিলো আত্নীয় ও পরিবারের মধ্যে। ধীরে ধীরে রাষ্ট্রীয় বাউন্ডারি যখন কড়াকড়ি হলো, তখন অনেক ভাই বার্মাতে মারা যায় এপারে বাংলায় তার বোনকে এক নজর দেখার তাড়নায়।

অভিমানে পাকিস্তানে/বাংলায় রয়ে যাওয়া আদরের স্ত্রীর সাথে আর কখনো সংযোগ করতে না পেরে অন্তিম শ্বাসেও আবেগতাড়িত কান্নায় মারা যাওয়ার ঘটনাও জানা আছে কয়েকটি।

কে জানে, এমন বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা কতটি আর জানা আছে আমাদের এ প্রজন্মের কাছে। আত্মিক সম্পর্কের মানুষদের, একই মায়ের দুধে বেড়ে ওঠা এমন বেদনাদায়ক একাধিক উল্লেখ পাওয়া যায় #বড়পরং এর ইতিহাসেও।

চোখের সামনে এখনো এমনটা একাধিক বেদনার্ত কাহিনী দেখার পরও মানুষ কেনো দেশ ছাড়ে? সেটা কি রাষ্ট্র ও আমাদের সমাজ কখনো জানার চেষ্টা করেছে? এটা কি বড় উদ্বেগের কারন নয়?

৩। ছবির ঘটনাটি একটিমাত্র গ্রুপের দেশত্যাগের ঘটনা মাত্র। আমাদের অগোচরে, নিরবে-নিভৃতে কতজন দেশছেড়ে পালাচ্ছে তা কি আন্দাজ করা যায়?

আপনারা জানেন কিনা জানিনা, এই দেশান্তরীর ঠিক একদিন আগে, ২ মার্চ ২০১৮, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা (সম্ভবত, উন্নয়ন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট) জনাব করিম বিন আনোয়ার (প্রকাশ) বান্দরবান থেকে ৪ দিনের ইটিনারারি নিয়ে বান্দরবান থেকে বড় মডকের আরো উপরে লেক্রে পর্যন্ত এক অভিযান করেন।

যদ্দুর জানা যায়, অভিযানের একদিন আগে বান্দরবান শহরে তিনি একটি সেমিনারে বক্তব্য দেন। আমি ঠিক জানিনা সেমিনারের শিরোনাম কি ছিলো।

তবে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় যে, সে অনুষ্ঠানে তিনি জানান যে, থানচি’র বড় মডকের উজানে লেক্রে সহ বিস্তির্ণ সাংগু রিজার্ভ এলাকায় যে সমস্ত আদিবাসী বসবাস করে, তাদেরকে ভাটিতে নিয়ে আসা হবে। পূণর্বাসন করা হবে।

উল্লেখ্য, পার্বত্য চট্টগ্রামের এক বিশাল অংশ জুড়ে রিজার্ভ ফরেষ্ট। সমতলের অধিবাসীরা দাবী করে থাকে, দেশের এক দশমাংশ পরিমাণ এলাকা পাহাড়ে।

দেশে ক্রমাগত জনসংখ্যার আধিক্যতায় সংকুলানের নামে তারা এখানে আরো আরো জনসংখ্যার সন্নিবেশ করার দাবী করে চলেছে।

গত শতকের ৮০ দশক থেকে সেটেলার নিয়ে এসে জোর জবরদস্তিতে পাহাড়ীদের জায়গা দখল ও একাধিক জানমালের উপর আক্রমণ ও হত্যাকান্ডের কথা নাই বা বললাম।

কিন্তু তারা কি জানে পাহাড়ের এক উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ স্বয়ং ভূমিহীন? তারা কি জানে পাহাড়ের উল্লেখযোগ্য এলাকা রিজার্ভ ফরেষ্টের আওতায়?

তারা কি জানে পতিত খাস জমির হাজার হাজার একর জমি রাজধানী সহ বড় বড় শহরের বড় বড় কোম্পানী ও সামরিক বেসামরিক আমলাদের নামে দীর্ঘমেয়াদী লীজ প্রদান করা হয়েছে? না, মনে হয়না তাঁরা এসব জানে!

যদি জানতো, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ পোর্টফোলিও’র এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা কেনো জানবে না যে পাহাড়ে এ পর্যন্ত যত পূণর্বাসনের নামে বনচর মানুষদেরকে একত্রীকরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে সেগুলো সবই প্রহসণ নামে অভিহিত হয়েছে।

কারণ ওসব উদ্যোগের সবগুলোই চুর্ণ-বিচুর্ণ হয়ে গেছে? রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অনেক পয়সা হয়তো খরচ হয়েছে, তবে বননির্ভর মানুষদের কখনো দশকের বেশী সময় কখনো পূণর্বাসন নামক জেলখানাতে আটকিয়ে রাখা যায় নি।

তিনি যেদিন বড় মডকের উজানে উঠেন, সেদিনই তাঁর ট্রেইল থেকে অনতিদূরে ২১ পরিবার মারমা ও ১০ পরিবার ম্রো জনজাতির মানুষ দেশ ছাড়ে সে কথা কি তিনি জানতেন? তাঁর সাথে থাকা প্রকৃতি প্রেমিক নামধারী মানুষজন কি জানতো?

না জেনে থাকার কথা নয়। যদি তাই হয়, তবে তিনি তাঁদের অথবা বাকী পাহাড়ীদের কি আশ্বাস দিয়েছেন? তিনি কি দেশের প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট করেছেন? যদি না করে থাকেন, তবে কি তিনি চান এভাবে সকল পাহাড়ী জনজাতি দেশ ছেড়ে যাক?

ভোর সকালে উঠেই মা রান্না করে নেয় অন্তত: ছোট বাচ্চারা খেতে পারবে চলার পথে


৪। আমি দুমাস আগেই এই বিস্তীর্ণ লেক্রে এলাকা ঘুরে এসেছি। ওটা নিয়ে বন্ধুদের শেয়ার করার জন্য একটা নোট লিখেছিলাম। সেখানে উল্লেখ করেছি কিভাবে প্রকৃতি ও রাষ্ট্রযন্ত্রের সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে আদিবাসীরা।

ঠিক এই দু-মাসের মাথায় এই বিয়োগান্তক ঘটনা আমাদের ক্যামেরা লেন্সে এসে গেল। এটা কি অবাক হবার মতো ঘটনা নয়।

এতে করে কি অজানা অনেক প্রশ্ন আসেনা? এবার এ দেশান্তরের কারণ জানতে চাইলে তারা নাকি বলেছে, তারা বংশ পরম্পরায় যে জুম চাষ করে আসছে, তাতে এখন কর্তৃপক্ষ বিজিবি’র মাধ্যমে বাধা দিচ্ছে।

এমনকি শোনা যায়, বন্যপ্রাণির অভয়ারণ্য টিকিয়ে রাখার জন্য তাদের যুগ যুগ ধরে বসবাসের জায়গাটা ছেড়ে যাবার জন্য বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে।

তারা জুমচাষের পাশাপাশি অল্প বিস্তর বেত-বাঁশ ইত্যাদি সংগ্রহ পূর্বক বাজারে বিক্রি করে নুন-তৈল ইত্যাদি ক্রয় সহ নানান গৃহস্থালী ও আপদকালীন কাজে সে টাকা কাজে লাগায়।

সেই রাস্তাও নাকি জোর পূর্বক বন্ধ করা হচ্ছে নানান কায়দায়। এমন পরিস্থিতিতে তাহলে এরা যাবে কোথায়?

যদি এমনও হয় যে, দীর্ঘমেয়াদী বনচারী ঐ গরীব মানুষদের উন্নয়নের পাশাপাশি সাংগু অববাহিকার বন্যপ্রাণির সু-রক্ষায় সরকার ইতিবাচক মনেই কিছু একটা যুগান্তকারী কাজ করতে চায়, যা একই সময়ে মানুষ ও প্রকৃতিকে বাঁচাতে কিছু একটা করতে চায়।

তবে আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানের প্রশ্ন নিক্ষেপ করতে চাই। আপনারা কি জানেন, একটা জীবন প্রসব করতে যতটা কঠিন, তারচে হাজার গুণের কঠিন কাজ হলো মানুষের আচরণ বদলানো?

মানুষের আচরণ এক বছর বা দশকেও গড়ে উঠেনা। ক্ষেত্র বিশেষে ওটা হাজার বছরের কন্ডিশান।

তা, এসব মহান কাজ করতে আপনারা কোনো ধরনের নৃ-তাত্বিক ষ্টাডি করেছেন? নাকি বলবেন যে, আমরা তো হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বানাই প্রতি বছর?

ছোট বড় সবাই যে যেভাবে পারছে তুলে নিলো সংসারের বোঝা নিজের কাঁধে


আজ এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন আমরা, যা অনেকে চাইলেও মুখ ফুটে বলতে ভয় করছে। অনেকে বলতে বলতে এখন নুতন করে বলতেও হয়তো লজ্জা করে। একই রূপের কাহিনী আর কত শত বার বলতে পারে মানুষ?

রাজনীতি-পরিস্থিতি-নিরাপত্তা ইত্যাদি নামে আর কতভাবে লাঞ্চনা-বঞ্চনা-নিগ্রহের শিকার হলে এ মানুষগুলোর দেশান্তর শেষ হবে? রাষ্ট্রীয় যন্ত্র থেকে শুরু করে গণমাধ্যমও কেমন জানি ইদানীং আর পাহাড়ের বঞ্চনার কথা বলে না। অথবা বলতে চায় না।

তাদের প্রতিনিধিরা সচিত্র প্রতিবেদন পাঠালেও ঢাকার বড় বড় এডিটরগণ সেটা ছাপাতে চায় না। ছাপালেও বেশ কয়েকদিন পরে, তাও আবার ছবিগুলো বাদ দিয়ে সাদামাটা একটা রিপোর্ট করেই দায়সারা করা হয়।

আসল ফ্যাক্ট কি তা কোনো পত্রিকাই নূন্যতম দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে বলে মনে হয়না।

তবে কি জাতীয়তাবাদের মূলমন্ত্র পাহাড়ের বৈচিত্রময় মানুষের জীবন ও তাদের দেশছাড়ের ঘটনার চেয়ে অনেক উন্নততর বিষয়? এই উত্তর কারো জানা আছে কি?

*ছবি ও তথ্য সহযোগিতায়: মি: U She Thowai Marma


লেখকঃ কং চাই, মানবাধিকার কর্মী ও সাবেক ছাত্রনেতা।

মূল লেখাঃ লিঙ্ক 

জুমজার্নালে প্রকাশিত লেখাসমূহে তথ্যমূলক ভুল-ভ্রান্তি থেকে যেতে পারে অথবা যেকোন লেখার সাথে আপনার ভিন্নমত থাকতে পারে। আপনার মতামত এবং সঠিক তথ্য দিয়ে আপনিও লিখুন অথবা লেখা পাঠান। লেখা পাঠাতে কিংবা যেকোন ধরনের প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন - jumjournal@gmail.com এই ঠিকানায়।
RSS
Follow by Email
Facebook
Twitter

আরও কিছু লেখা

Leave a Reply